একি চলছে ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে ! Latest Update News of Bangladesh

রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ০৩:১৮ অপরাহ্ন

বিজ্ঞপ্তি :
Latest Update Bangla News 24/7 আপনার চারপাশে ঘটে যাওয়া নানা খবর, খবরের পিছনের খবর সরাসরি ভয়েস অব বরিশালকে জানাতে ই-মেইল করুন- [email protected] অথবা [email protected] আপনার পাঠানো তথ্যের বস্তুনিষ্ঠতা যাচাই করে আমরা তা প্রকাশ করব।*** প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে!! বরিশাল বিভাগের সমস্ত জেলা,উপজেলা,বরিশাল মহানগরীর ৩০টি ওয়ার্ড ও ক্যাম্পাসে প্রতিনিধি নিয়োগ চলছে! ফোন: ০১৭৬৩৬৫৩২৮৩
সংবাদ শিরোনাম:
ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ আঘাত হানতে পারে যেদিন কলাপাড়ায় সহকারী প্রধান শিক্ষককে ব্যতিক্রমী বিদায়ী সংবর্ধনা মহিপুর থানা আওয়ামী লীগের নিজস্ব কার্যালয় উদ্বোধন শেবাচিমের সংকট কাটিয়ে উঠতে কাজ করেছে স্বাস্থ্য বিভাগ: সচিব বরিশালে ‘নো হেলমেট, নো ফুয়েল’ কার্যক্রম উদ্বোধন অচিরেই বরিশালে বসবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট আসর: পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী সাংবাদিক জীবন কৃষ্ণ মন্ডল’র পরিবারের পাশে দাঁড়ালেন প্রতিমন্ত্রী আমার সব শক্তি-সাহস মা-বাবার কাছ থেকে পেয়েছি: প্রধানমন্ত্রী মাছ শিকার করতে গিয়ে শিক্ষার্থীর শ্বাসনালীতে ঢুকে পড়ল ৬ ইঞ্চির বাইন কলাপাড়ায় অর্ধশতাধিক অসহায় মানুষ পেল প্রধানমন্ত্রীর অর্থ সহায়তা




একি চলছে ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে !

একি চলছে ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে !

একি চলছে ঝালকাঠি সদর হাসপাতালে !




ঝালকাঠি প্রতিনিধি॥ ঝালকাঠি সদর হাসপাতালের ডায়াগনস্টিক সেন্টারের দালাল মুক্ত করায় চাপ বেড়েছে প্যাথলজি বিভাগে। রবি ও সোমবারের গড় হিসেবে প্রতিদিন শ’খানেক রোগী চিকিৎসকের দেয়া বিভিন্ন টেস্ট নিয়ে প্যাথলজি বিভাগে ভিড় জমান। প্রয়োজনীয় জনবল না থাকায় টেস্টের নমুনা সংগ্রহ ও রিপোর্ট নিয়ে ব্যস্ত কর্মরতরা। সরকার নির্ধারিত ফি রোগীরা পরিশোধ করলে কর্মরতরা হাসপাতালের রেজিস্টার বুকে লিপিবদ্ধ করলেও পর্যাপ্ত জনবল না থাকায় মানি রিসিট দিতে পারছেন না তারা।

 

 

সোমবার (৮ মার্চ) সকালে সদর হাসপাতালের বহির্বিভাগের টিকিট সংগ্রহ করেন রহিমা বেগম (২৫)। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ১৩৫৪৯/৩৬নং টিকিটে তিনি প্যাথলজি বিভাগ থেকে ডায়াবেটিস আছে কিনা তা জানতে রক্ত পরীক্ষা করান। তার কাছ থেকে পরীক্ষার ফি বাবদ রাখা হয় ৬০ টাকা। অথচ তাকে দেয়া হয়নি কোন মানি রিসিট। শুধু রহিমাই নন, এভাবে প্রতিদিন প্যাথলজিতে টেস্ট করাতে আসা রোগীরা টেস্ট করান এবং টাকাও দেন কিন্তু পাচ্ছেন না কোন মানি রিসিট।

 

 

অভিযোগ রয়েছে মানি রিসিট না দিয়ে প্রতিদিন হাজার হাজার টাকার হিসাব মুখে মুখে রেখে অফিসিয়াল কার্যক্রম শেষ করেন। এরফলে পরীক্ষা ফি’র বড় একটা অংশ কর্মরতরা সুযোগ বুঝে পকেটে ঢোকান।

 

 

থলজি বিভাগে কর্মরত আ. সত্তার ভাগাভাগির বিষয়টা সম্পূর্ণ অস্বীকার করে জানান, আমরা ৩জন মানুষ এখানে কাজ করি। আমাদের দায়িত্ব শুধু টেস্টের জন্য নমুনা নেয়া এবং রিপোর্ট দেয়া। প্রতিদিন যে পরিমাণে রোগী পরীক্ষা-নিরীক্ষা করাতে আসেন তাঁদের কাঙ্ক্ষিত সেবা দিতে আমাদের হিমশিম খেতে হয়। এসব কাজ করে মানি রিসিট দিতে গেলে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষার সেবা বিঘ্নিত হবে। সরকারিভাবে ক্যাশ কাউন্টারের ব্যবস্থা করা হলে টেস্টের জন্য আসা রোগীদের মানি রিসিট দেয়া সম্ভব হতো বলে জানান তিনি।

 

 

ঝালকাঠি সদর হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) ডা. জাফর আলী দেওয়ান জানান, হাসপাতাল একটি রাষ্ট্রীয় সম্পত্তি। সকল নাগরিকের সেবা নেয়ার সমান অধিকার আছে। প্যাথলজিতে মানি রিসিট দেয়া না হলে টেস্ট করানো রোগীরা নিজেদের উদ্যোগে চেয়ে নিবে বলে জানান তিনি।

সোশ্যাল মিডিয়াতে শেয়ার করুন



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *










Facebook

© ভয়েস অব বরিশাল কর্তৃক সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত
Developed BY: AMS IT BD